মাদকাসক্তির প্রতিরোধ ও প্রতিকার

মাদকাসক্তির প্রতিরোধ ও প্রতিকার

মাদক প্রতিরোধে পরিবার ও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতা, শিক্ষা, পরিমিত জীবন যাপন, বন্ধু নির্বাচন, দায়িত্বশীলতা ইত্যাদি মাদকাসক্তি প্রতিরোধ ও প্রতিকারের পথ।

পারিবারিকভাবে

  • সন্তানের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে যে, সে কোন অস্বাভাবিক জীবন যাপন করছে কিনা এবং কেমন বন্ধু বান্ধবের সাথে মিশছে। খেলাধূলাসহ বিভিন্ন সামাজিক কাজে নিয়োজিত থাকতে উৎসাহিত করতে হবে।
  • পরিবারের কেও মাদকে আসক্ত হলে তাকে এর খারাপ দিকগুলো বোঝাতে হবে এবং চিকিৎসার মাধ্যমে তাকে সুস্থ করে তুলতে হবে। তাদেরকে বোঝাতে হবে যে মাদকদ্রব্য সেবন বন্ধ করার জন্য শুধুমাত্র নিজের ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট নয়।

সামাজিকভাবে

  • মাদকাসক্তদের সুস্থ করে সমাজে প্রতিষ্ঠা করা।
  • মাদকদ্রব্যের প্রসার রোধে এর ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে গনসচেতনতা সৃষ্টি করা এবং নৈতিক শিক্ষা কার্যক্রম গ্রহণ করা

Related Post

মাদক সেবনকারী একজন ব্যক্তির জীবন কেমন হতে পারে।
আপনার আপনজন মাদকাসক্ত কি না কিভাবে বুজবেন?
মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া এবং এর জন্য ধৈর্য, সহানুভূতি এবং সঠিক দিকনির্দেশনার প্রয়োজন। নিচে মাদকাসক্তদের চিকিৎসা সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো:
মাদক কে না বলুন
✅ মাদকাসক্তি প্রতিরোধে সচেতনতামূলক টিপস:
নিচে মাদকাসক্তি নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত গল্প দেওয়া হলো: